মরেও ” অপমানিত ” হওয়ার লজ্জা যেন আমাদের বয়ে বেড়াতে না হয়। ফেইসবুকে স্টাটাস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা মুশফিক মাহবুব নামে ঢাকা ভার্সিটির এক ছাত্র সম্প্রতি ফেইসবুকে একটি স্টাটাস দেওয়ার পর আত্মহত্যা করেন।আত্মহত্যার অনেক মনস্তাত্বিক, সামাজিক, শারীরবৃত্তীয় কারন রয়েছে। মুশফিকের স্টাটাস থেকে সমাজ বিজ্ঞানী ও মনোবিজ্ঞানীরা এরকম চরম সিদ্ধান্তের পিছনে ” সমাজতাত্ত্বিক ” ব্যাখ্যাগুলো খুজে পেতে গবেষণা করতে পারেন। মুশফিকের স্টাটাস এর কিছু অংশ এরকম ঃ “সিস্টেমটাই যেখানে করাপ্টেড সেখানে কথা বলার তোমার ন্যূনতম অধিকার নাই… সময় এসেছে বোঝার যে তোমার উচ্চ কন্ঠ কোন কাজেই আসবে না… আমি বাংলাদেশী হিসেবে…
পরের অংশTag: প্রফেসর ডা. তাজুল ইসলাম
যতই বাস্তবতার মুখোমুখি হচ্ছি ততই হতাশার গভীরে ডুবে যাচ্ছি
যতই বাস্তবতার মুখোমুখি হচ্ছি ততই হতাশার গভীরে ডুবে যাচ্ছি সমস্যা: আসসালামু আলাইকুম। আমি অনার্স ২য় বর্ষের একজন শিক্ষার্থী। পড়ালেখায় খুব একটা খারাপ না। তবে যেভাবে আমি এখন চলছি তাতে খারাপ হতে হয়ত বেশি সময় লাগবেনা। ছোট বেলা থেকে স্বপ্ন দেখতাম লাইফে বড় কিছু হব। ইন্টারনেশেনাল পর্যায়ে যাব। তবে যতই বাস্তবতার মুখোমুখি হচ্ছি ততই হতাশায় ডুবে যাচ্ছি। কারণ আমি আমার আশানুরূপ লক্ষে পৌঁছাতে পারছিনা। সারাক্ষণই কোনো না কোনো চিন্তায় ডুবে থাকি।বেশির ভাগ সময় হতাশা কিংবা ডিপ্রেশনে ভুগি। এটা ইদানীংকালে খুব বেড়ে যাচ্ছে। আর স্বাধীনতা আমার অনেক পছন্দ।সবসময় স্বাধীন ই ছিলাম। তবে…
পরের অংশস্বেচ্ছা মৃত্যুর সুযোগ বাংলাদেশে ও চাই
স্বেচ্ছা মৃত্যুর সুযোগ বাংলাদেশেও চাই অস্ট্রেলীয়ার ১০৪ বছর বয়সী বিজ্ঞানী ডেভিড গুডাল গতকাল সুইজারল্যান্ড এর লাইফ সার্কেল হাসপাতালে কষ্ট বিহীন ইনজেকশনে স্বেচ্ছা মৃত্যু বরন করেন। আগেরদিন সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন “আমার সামর্থ্য দিন দিন কমে আসছে, আমি সৌভাগ্যবান যে আমার শান্তি পূর্ন জীবনাবসান হচ্ছে আগামীকাল”। এই সফল,সুখী, প্রকৃতি প্রেমিক বিজ্ঞানী স্বেচ্ছায় মৃত্যু বরনের সিদ্ধান্ত কি আপনাদের অবাক করে? এটা কি অনুমোদন যোগ্য? একজন সাইকিয়াট্রিস্ট হিসেবে কি আমি এমনটি সমর্থন করতে পারি? এরকম শত প্রশ্ন অনেকের মনে জাগতে পারে। আত্মহত্যা প্রতিরোধে আমরা সাইকিয়াট্রিস্টরা এবং আমি নিজেও প্রচুর লেখালিখি করছি। তবে মানসিক…
পরের অংশ“কোন ভাবেই আলাদা থাকতে পারি না আবার এক সাথে থাকা ও দুঃসাধ্য হয়ে যাচ্ছে”
সমস্যা ঃ “কোন ভাবেই আলাদা থাকতে পারি না আবার এক সাথে থাকা ও দুঃসাধ্য হয়ে যাচ্ছে” রেজার সাথে আমার সম্পর্ক দেড় বছর। লয়ালটি, ফিলিংস, ট্রাস্ট সবকিছু ঠিকঠাক থাকার পরেও রেগুলার ঝামেলা হচ্ছে। অনেক বার ব্রেক আপের চেষ্টা করেছি আমরা। কোনভাবেই আলাদা থাকতে পারি না। আবার একসাথে থাকাও দু:সাধ্য হয়ে যাচ্ছে। ওর দাবী আমি ওকে বুঝি না,আমি ওর কথা বলার সময় ইন্টারাপ্ট করি প্রচন্ড লোনলিনেসে ভোগে আর আমার দাবী ও আমাকে প্রায়োরিটি দেয় না। ওকে কোন মেয়ের সাথে কথা বলতে দেখলেও আমি সহ্য করতে পারি না। একটু কিছু হলেই চিল্লাপাল্লা করি। ও…
পরের অংশ