শিশুদেরও হতে পারে মানসিক রোগ আমাদের সমাজে প্রায় অধিকাংশেরই ধারণা যে. মানসিক রোগ মানেই বড়দের রোগ বা প্রাপ্ত বয়ষ্কদের রোগ। কিন্তু বড়দের মতো শিশুদেরও মানসিক রোগ হতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে, বিশ্বের প্রায় ২০ শতাংশ শিশু-কিশোর মানসিক রোগে আক্রান্ত। আমাদের দেশের পরিসংখ্যানেও প্রায় এর কাছাকাছি ফলাফল পরিলক্ষিত হয়েছে। জন্মগত, পরিবেশগত, সামাজিক, জৈবিক ইত্যাদি কারণের প্রভাবে শিশুদের মধ্যে বিভিন্ন ধরণের মানসিক রোগ দেখা যায়। শিশুদের মানসিক রোগের মধ্যে সাধারণ উদ্বেগজনিত রোগ (Generalized Anxiety Disorder), স্কুলভীতি (School Phobia), বিশেষ কিছুতে ভীতি (Specific Phobia), আঘাত পরবর্তী চাপজনিত রোগ (Post-traumatic…
পরের অংশCategory: প্যারেন্টিং
নৈতিক শিক্ষা দেওয়া হোক পরিবার থেকেই
নৈতিক শিক্ষা দেওয়া হোক পরিবার থেকেই । আমাদের বিয়ে ঠিক হয়েছে। আমি ওর সাথে কথা বলার সময় প্রায়ই বাচ্চাকাচ্চার প্রসঙ্গ চলে আসতো। যেহেতু দুজনই বাচ্চা পছন্দ করতাম তাই আমাদের প্ল্যান ছিলো বিয়ের এক বছরের মধ্যেই বাচ্চা নিবো। আমি মাঝেমধ্যে ওকে বলতাম, মেয়ে বাচ্চা চাই। কারণ মেয়ে বাচ্চা আমার খুব পছন্দ। আমার মেয়েকে আমি রাজকন্যা বানিয়ে রাখবো। কিন্তু সে বলতো, ওর শুধু ছেলে বাচ্চা চাই। আমি জিজ্ঞেস করলাম, আমাদের মেয়ে বাচ্চা হলে সমস্যা কি? মুখটা গম্ভীর করে সে জবাব দিলো, একটা মেয়েকে পথেঘাটে, বাসে, মার্কেটে এমনকি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও যৌন…
পরের অংশযে পুরুষ ক্যারিয়ারিস্টিক হয় সে প্যারেন্টিংও এক্সপার্ট হয়
অফিসের দুজন মেইল কলিগকে বিশেষ পছন্দ আমার।ক্রাশ খাই খাই অবস্থা আর কি। অল্পের জন্য নিজেকে আটকে রেখেছি বলতে গেলে। দুজনের উপরে একসাথে ক্রাশ খাওয়াটা কেমন যেন ছোঁচা ছোঁচা হয়ে যেত।আবার একজনকে রেখে আরেকজনের উপরে ক্রাশ খেতে ইচ্ছে করল না। ধরা যাক ওদের দেশ ইউরোপের কোথাও। (আসল পরিচয় বলা যাচ্ছে না) বাংলাদেশে জব করছেন চার বছর ধরে। কলিগ হিসেবে তাদের সাথে আমাকে সরাসরি কোন কাজ করতে হয় না।ওনার আমাদের এখানে টিচিং ফ্যাকাল্টি আর আমি মেডিকেল ফ্যাকাল্টি। কেবল মাত্র ওরা অসুস্থ হলেই ওদের সাথে আমার যোগাযোগ হয়।তবে আমরা সবাই ক্যাম্পাসে রেসিডেন্ট বলে…
পরের অংশশিশুর : স্ট্রেঞ্জার এংজাইটি
প্রসঙ্গ :স্ট্রেঞ্জার এংজাইটি । বাসায় আত্মীয় স্বজন/নতুন কেউ আসলে বাচ্চা ভয় পায়, দোষ হয় মায়ের।কেউ না কেউ মুখ ভার করে বলে বসেন,”বাচ্চাকে কোথাও নিয়ে যাও না, এমনই তো হবে!” আসলেই কি তাই? প্রতিটি বাচ্চা জীবনের শুরু থেকে বৃদ্ধি ও বিকাশের বিভিন্ন ধাপ অতিক্রম করে যায়।এগুলোকে বলা হয় ডেভেলপমেন্ট মাইলস্টোন। এর মধ্যে কিছু কিছু সাধারণ মানুষরাও জানে,প্রাকটিস করে।যেমন দেড় মাসে হাসবে,তিন মাসে ঘাড় শক্ত হবে,উপুড় হবে,ছয় মাসে বসতে শিখবে, আট মাসে দাঁড়াবে, এক বছর বয়সে টলমল করে হাঁটবে,দেড় বছরে ভালোভাবে হাঁটবে ইত্যাদি। কিন্তু এছাড়াও আরো কিছু মাইলস্টোন আছে যা সাধারণ মানুষের…
পরের অংশ