রমজানে ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য প্রচণ্ড গরম ও দিন বড় হওয়াতে এবারের রোজা রাখা বেশ কষ্টসাধ্য হবে। বিশেষ করে শরীরকে হাইড্রেড রাখা বেশ কঠিন হবে। পানি স্বল্পতা যাতে তৈরি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। প্রচুর পরিমাণে পানি ও পানি জাতীয় খাবার, ফলমূল খেতে হবে। পানিশূন্যতা রোধ এবং শরীরের বিপাক ক্রিয়ার জন্য পানি বা শরবত অপরিহার্য। ডায়াবেটিস রোগীর ইফতার- পানিশূন্যতা এবং শারীরিক বিপাক ক্রিয়ার জন্য বিকল্প চিনি দিয়ে অথবা বিকল্প চিনি ছাড়া ইসবগুল, লেবু, তেঁতুল বা কাঁচা আমের সরবত খাওয়া যেতে পারে। কচি ডাবের পানি, টক ফলের…
পরের অংশDay: May 17, 2018
ডায়াবেটিক রোগীর রমজানের প্রস্তুতি
ডায়াবেটিক রোগীর রমজানের প্রস্তুতি। বর্তমানে ডায়াবেটিস সম্পর্কে ভালোভাবে জানাকেও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের অন্যতম ব্যবস্থা বলে গণ্য করা হয়। এজন্য কোন কোন অবস্থায় রোজা রাখা ঝুঁকিপূর্ণ তা জানতে হবে এবং কোন প্রকার জটিলতা দেখা দিলে তা কিভাবে সমাধান করতে হবে তা রোগী ও তার পরিবারের সদস্যদেরকেও রমজানের পূর্বেই শিখতে হবে। মনে রাখতে হবে, সবার জন্য একই ব্যবস্থা প্রযোজ্য নয়। প্রত্যেক ডায়াবেটিক রোগীর অবস্থা অনুসারে আলাদা আলাদা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। রমজানের পূর্বেই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া খুবই জরুরী। রমজান মাসের রোজার সময় রক্তে সুগারের পরিমাণ স্বাভাবিক রাখার জন্য রোগীর কি কি করণীয় সে…
পরের অংশক্রান্তিকালের ক্লান্তি সারাতে
ক্রান্তিকালের ক্লান্তি সারাতে। জীবনচলার পথে প্রতিটি মানুষের জীবনে আসে কিছু পরিবর্তন,কিছু রূপান্তর। যার মাঝে কিছু ঘটনা থাকে আমাদের প্রত্যাশিত,কিছু অপ্রত্যাশিত,কিছু ইতিবাচক,কিছু নেতিবাচক। যেমন:বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া,উচ্চশিক্ষালাভ করা, লটারী জেতা,সন্তান জন্মদান,চাকুরী প্রাপ্তি,পদোন্নতি ইত্যাদি ইতিবাচক ঘটনা। পক্ষান্তরে, যে কোনো প্রকার সম্পর্কচ্ছ্দে,আপনজনের মৃত্যু,চাকুরীচ্যুতি দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত হওয়া,দুর্ঘটনায় অঙ্গহানি হওয়া ইত্যাদি নেতিবাচক ঘটনা; যা কারোই কাম্য নয়। আবার কিছু পরিবর্তন আছে,যা ধাপে ধাপে হয়,যা অবধারিত। যেমন; শৈশব থেকে কৈশোর, তারপর যৌবন,তারপর প্রৌঢ়তা এবং সবশেষে বৃদ্ধকাল, এই প্রতিটি ধাপের নির্দিষ্ট কিছু চাহিদা রয়েছে,রয়েছে নির্দিষ্ট কিছু কাজ। এই ধাপগুলোর একটি থেকে আরেকটিতে পদার্পনকালে আমরা নতুন…
পরের অংশসঠিক খাবারে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে সিয়াম পালনের গুরুত্বপূর্ণ টিপস
সঠিক খাবারে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে সিয়াম পালনের গুরুত্বপূর্ণ টিপস। সংযম আর সাধনার এক অপূর্ব সমন্বয় পবিত্র মাহে রমজান আসন্ন। পবিত্র রমজান মাসে আমাদের স্বাভাবিক জীবন যাপনের বেশকিছু পরিবর্তন ঘটে। দৃশ্যমান পরিবর্তন হয় খাবারের ক্ষেত্রে। প্রকৃতপক্ষে রমজানে আমাদের খাদ্যাভ্যাস হওয়া উচিত খুবই সাধারন এবং আমাদের প্রাত্যহিক খাদ্যাভ্যাসের সাথে এটির খুব একটা পার্থক্য থাকা উচিত নয়। রমজানেও কিন্তু আমরা তিন বেলাই খাচ্ছি। আমরা যদি এভাবে ভাবি যে সেহরি আমাদের সকালের প্রাতঃরাশ, ইফতারি হল সন্ধ্যার নাস্তা এবং সাথে রাতের খাবার তো থাকছেই। রমজানে সাধারনত যেটা হয় তা হল আমরা প্রয়োজনের অতিরিক্ত ক্যালরি…
পরের অংশ